Get Flower Effect

জানতে হলে জানাতেও হবে....

কাঙ্খিত তথ্য জানতে সংশ্লিষ্ট ডানপাশের লেবেল এর উপর ক্লিক করুন। যেকোন পোস্ট যেকোন সময় আপডেট হতে পারে। তাই একবার সমাধান না পেলে পূনরায় ঐ পোস্টটি ভিজিট করুন। পূর্বের পোষ্টগুলো দেখতে চাইলে পুরাতন পোষ্ট-এ এবং নতুন পোস্টগুলোর জন্য হোম বাটনে ক্লিক করুন। যাদের জানা নেই শুধু তাদের জন্য .....

If you want to know more about online earning then please click here

Translate

টেক মাস্টার

*আমার ইন্টারনেটে স্পিড মোটামুটি। তবে কোনো ওয়েবসাইটে এত বেশি পরিমাণ বিজ্ঞাপন থাকে যে, ওয়েব পেজ লোড হতে অনেক সময় নেয়। তাই আমি অনাকাঙ্ক্ষিত বিজ্ঞাপন বন্ধ করার উপায় জানতে চাই।

বিজ্ঞাপনের ঝামেলা পরিহার করতে আপনাকে মজিলা ফায়ার ফক্স ব্যবহার করতে হবে। ইনস্টল করতে হবে। এরপর http://tgr.ph/xESW0 লিংক থেকে অ্যাডঅনস ডাউনলোড করে ব্রাউজারের সঙ্গে সিনক্রোনাইজ করে নিলে আশা করি সমস্যাটির সমাধান হবে।


*আমার ফোনের মডেল নকিয়া ৫৮০০। অনেকদিন থেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে আসছি। গত কয়েক দিন ধরে নেট প্যাকেজ থাকা সত্ত্বেও Date Connection not available দেখাচ্ছে। আমি কীভাবে এ থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি?

ফোন মেন্যুর Settings>Connectivity>Destinations>Internet> Options -এ গিয়ে সবগুলো নেট কনফিগারেশন ডিলেট করে আবার নতুন করে কনফিগারেশন সেট করুন।

আইকনের লেখা হবে বোল্ড

ডেক্সটপে বিদ্যমান আইকন টেক্সটগুলো সাধারণত ডিফল্ট হিসেবে বোল্ড অবস্থায় থাকে না। সিলেক্ট করলে বোল্ড অবস্থায় দেখা যায়। ডেক্সটপের এই আইকন টেক্সট বলতে আমরা বুঝি My Computer, My Documents, Recycle Bin ইত্যাদি লেখা। ডেক্সটপের এই আইকন টেক্সটগুলো বোল্ড বা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হলে আমরা নিচের নিয়ম অনুসরণ করতে পারি।
কম্পিউটার ওপেন অবস্থায় My Computer-এর ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে বিভিন্ন সাব-মেন্যু থেকে Properties সাব-মেন্যুতে ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System আইকনে ডবল ক্লিক করলে System Properties নামে ডায়লগ বক্স ওপেন হবে। এই ডায়লগ বক্সে System Restore, General, Remote, Advanced ইত্যাদি নামে কমান্ড বাটন আছে। এবার Advanced কমান্ড বাটন ক্লিক করলে এর সাব-মেন্যু আকারে Performance, User Profile ইত্যাদি অপশন দেখা যাবে। Perforemance-এর আওতাধীন System বাটনে ক্লিক করলে Performance Option নামে ডায়লগ বক্স আসবে। এখানে Visual Effects, Advanced বাটন আছে। Visual Effects থেকে Custom-এ ক্লিক করুন। নিচে লিস্ট বক্সের মধ্যে টিক চিহ্নিত কতগুলো অপশন লেখা আছে। এখান থেকে Use drop shadows for icon levels on the desktop লেখায় ক্লিক করে টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন এবং নিচের Apply-তে ক্লিক করুন এবং Ok করুন। এরপর System Properties নামে ডায়ালগ বক্স থেকেও Ok করুন। ডেক্সটপে গিয়ে দেখুন, আপনার ডেক্সটপ আইকনগুলোর টেক্সট বোল্ড হয়েছে। এই কমান্ড বাতিল করতে হলে বর্ণিত ব্যাখ্যা অনুযায়ী পুনরায় Use drop shadows for icon levels on the desktop লেখায় ক্লিক করে টিক চিহ্ন দিতে হবে।

উইন্ডোজে চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখুন

ওয়াচক্যাট ২.০ ফ্রি সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই যে কোন চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সকল প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার যেটির উপরে ক্লিক করবেন সেই উইন্ডো লুকাবে। কিন্তু উক্ত প্রোগ্রামের কাজ স্বাবাবিক ভাবে পটভুমিতে চলবে। আবার ফিরিয়ে আনতে হলে আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে নিচের দিক থেকে উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে। ১৪৭ কিলোবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল ভার্সনে চলবে।
সফটওয়্যারটি www.aplusfreeware.com/categories/LFWV/WatchCat.html সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

এ্যাড রিমুভ থেকে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা

কোন প্রোগাম (সফটওয়্যার) ইনষ্টল করলে তা এ্যাড রিমুভে দেখা যায়, যেখান থেকে আনইনষ্টল করা যায়। আর সহজে বোঝা যায় সিস্টেমে কোন কোন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করা আছে। কিন্তু আপনি চাইলে এ্যাড রিমুভ থেকে ইচ্ছামত কিছু প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখতে পারেন। এজন্য রেজিষ্ট্রি এডিটর (রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করে) খুলে HKEY_LOCAL_MACHINE \ SOFTWARE \ Microsoft \ Windows \ CurrentVersion \ Uninstall এ যান। এবার যে প্রোগ্রামটি লুকিয়ে রাখতে চান সেটি নির্বাচন করে ডানের DisplayName এ দুইবার ক্লিক করে প্রোগ্রামটির নাম (ক্যাপশন) মুছে ফেলুন। তবে অনেক সময় এখানে কিছু কিছু প্রোগ্রামের নাম দেখা যায় না। তখন উপরের কোড নির্বাচন করে ডানের DisplayName নাম দেখে বুঝে নিন এবং DisplayName এর ক্যাপশন মুছে দিন। তাহলে সেটি আর এ্যাড রিমুভে তা দেখা যাবে না। আপনি চাইলে DisplayName এর ক্যাপশন মুছে অন্য নাম লিখে দিলে এ্যাড রিমুভে নতুন নাম দেখাবে।

মজিলা ফায়ারফক্সকে বানিয়ে নিন আপনার ড্রয়িং টুল

মজিলা ফায়ারফক্স 3 নিয়ে কিছুদিন আগেই লিখেছি। এখন কথা বলব মজিলা ফায়ারফক্স 3 এর নতুন রিলিজ হওয়া একটি এ্যাড অন নিয়ে।
মজিলা ফায়ারফক্সের ইউজারদের নতুন করে এ্যাডঅনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার দরকার নেই।এই এ্যাড অনগুলোকেই আমার বেশী ভালো লাগে। আমার মতে এটি মজিলা ফায়ারফক্সের এমন একটি বৈশিষ্ট যা সহজেই অন্যান্ন ব্রাউজার থেকে আলাদা করে দেয়। কিন্তু মজিলা ফায়ারফক্স 3 তে সর্বশেষ যে জোস এ্যাড অন টি এ্যাড করা হয়েছে তা হয়ত না জানলেই নয়।

রুটকিট কি এবং কিভাবে হ্যান্ডেল করবেন

ম্যালওয়্যার প্রোগ্রামারদের একটি পছন্দের টুল হল এই রুটকিট। যে কম্পিউটারে আক্রমন করে থাকে সেই কম্পিউটারে নিজের আই.ডি কে লুকিয়ে রাখার জন্য ম্যালওয়্যার প্রোগ্রামাররা এই টুল ব্যবহার করে থাকে। ম্যালওয়্যার প্রোগ্রামাররা সাধারনত ট্রাফিক মনিটরিং এবং কিস্ট্রোক পর্যবেক্ষন করার জন্য ব্যবহার করে থাকে। এই রুটকিট যে অপকর্ম টি সম্পাদন করে থাকে তা হল এটি আপনার সিস্টেমে হ্যাকারদের ব্যবহারের উপযোগী একটি "ব্যাকডোর" তৈরী করে দেয়। যার মাধ্যমে আপনার নেটওয়ার্কের অন্যান্ন মেশিন ও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এবং ধীরে ধীরে আপনার কম্পিউটারকে এই জিনিস ডিটেকশানের জন্য অনুপযোগী করে ফেলে।
রুটকিট নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করতে করতে আমার টেনশানটা বেড়ে গেল। সাথে সাথে মেজাজটাও ( অনেক হয়রানি তে আছি। গত তিন দিনে ৪বার ওএস ফরম্যাট দিয়েছি। আবার একটা উটকো ঝামেলার সাথে পরিচয় হল ) কারন আমি রুটকিট এর ব্যাপারে জানতাম না।
ভাবলাম এটাও না কোনদিন আবার সিন্দাবাদের ভূতের মত আমার কম্পিউটারটাকে জেকে ধরে। তাই সহজ কিছু নিস্তার পাওয়ার উপায় খুজছিলাম। যে উপায়টি আমার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে তার কথাই আপনাদের কাছে তুলে ধরব।
রুটকিটের মত অবাঞ্চিত জিনিসের হাত থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্যে বহুল পরিচিত সিকিউরিটি কোম্পানী mcAfee একটি ফ্রী সার্ভিস চালু করেছে "রুটকিট ডিটেকটিভ"
এই রুটকিট ডিটেকটিভ আপনাকে আপনার কম্পিউটারের বিভিন্ন ফাইলগুলো দেখার যে ফিচারগুলো যোগ করেছে সেগুলো হল
১. হিডেন প্রসস এবং ফাইল
২. হিডেন রেজিস্ট্রি কী / ভ্যালু
৩. হুক্ড্ সার্ভিস
৪. হুকড্ এক্সপোর্ট এবং ইম্পোর্ট
৫. সামগ্রিক প্রসেস এর ইনফরমেশান
আপনি এখান থেকে   রুটকিট ডিটেকটিভ সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। অনেক ছোট ফাইল যা ৫মিনিটের ও কম সময়ে ডাউনলোড হয়ে যাবে।
নামানোর পর আপনি আপনার সম্পূর্ন সিস্টেমকে স্ক্যান করুন। এতে যদি আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর কোন কিছু ডিটেক্ট করা হয় তাহলে আপনি ডিলিট অথবা রিনেম ও করতে পারবেন। তাছাড়া প্রসেস টারমিনেট এবং রেজিষ্ট্রী এন্ট্রী ও মুছে দিতে পারবেন।
আপনি যদি কোন ফাইলের ব্যাপারে সিওর না হয়ে থাকেন এবং মনের মধ্যে খুতখুতানি ভাব চলেই আসে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার স্ক্যান রিপোর্ট   mcAfee'র এ্যানালাইসিস ফার্মে পাঠিয়ে দিতে পারেন। যেখানে এক্সপার্টরা এটা নিয়ে আরো গবেষনা চালাবে। এবং আপনার ইমেইল ঐ্যাড্রসটিও সাবমিট করতে হবে কারন আপনার স্ক্যানিং রিপোর্ট এ্যানালাইসিসের রিপোর্ট আপনাকে মেইল করে জানানো হবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ

আপনার বন্ধু থাকে প্রবাসে আর আপনি বাংলাদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই www.teamviewer.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও Filetransfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।

এ্যাডমিনিস্ট্রেটরের পাসওয়ার্ড খোলা

সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। লিমিটেড ইউজারে কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই লিমিটেড ইউজারের মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিজের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।

একাধিক কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করা

আমরা যারা মোবাইল বা মডেম দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা চাইলে অনান্য লোকাল কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করে ব্যবহার করতে পারি। ধরি আপনার কম্পিউটারটি আরো দুটি কম্পিউটারের সাথে ল্যানের সাহায্যে সংযোগ স্থাপন করা আছে। আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ নিয়েছেন। এখন আপনি চাইলে অনান্য কম্পিউটারগুলোতেও ইন্টারনেটের সংযোগ দিতে পারেন শেয়ার করে। এতে অবশ্য গতি কিছুটা কমে যাবে।এজন্য আপনি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস দেখে নিন। ধরি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস হচ্ছে ১৯২.১৬৮.১.১২।


প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ স্থাপন করুন। এরপরে সিস্টেম ট্রেতে থাকা উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন। অথবা Control Panel থেকে Network Connections এ গিয়ে উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন একটি স্টেটাস উইন্ডো আসবে। এবার General ট্যাবে থেকে Properties বাটনে ক্লিক করুন তাহলে প্রোপার্টিস উইন্ডো আসবে। এবার Advance ট্যাবে ক্লিক করে Internet Connection Sharing অংশে Allow other network users to connect through this computer’s internet connection চেক (যদি আপনার একাধিক লোকাল এরিয়ার সংযোগ থাকে তাহলে একটি ম্যাসেজ আসবে যে আপনি কোন লোকাল এরিয়াতে ইন্টারনেট শেয়ার দিবেন, আপনি আপনার পছন্দেরটি নির্বাচন করবেন।) করে Ok করুন। তাহলে Network Connections এর পরপর তিনটি ম্যাসেজ আসবে যেগুলোতে ধারাবাহিক ভাবে Ok Yes Ok করুন। এখন দেখুন আপনার কম্পিউটারের লোকাল আইপি পরিবর্তন হয়ে ১৯২.১৬৮.০.১ হয়েছে।

এখন আপনি লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার আইপি ১৯২.১৬৮.০.১ পরিবর্তন করে পূর্বের আইপি ১৯২.১৬৮.১.১২ দিন এবং Ok করুন।
এবার যে কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ পেতে চান সেই কম্পিউটারের লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার Default gateway এর আইপি এড্রেস হিসাবে ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখুন। এরপরে Use the flowing DNS server addresses অপশন বাটন চেক করে Preferred DNS server এর আইপি এড্রেস হিসাবেও ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখে Ok Ok Ok করুন।
এবার দেখুন আপনার এই কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ এসেছে। এভাবে আপনি অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সংযোগ নিতে পারনে। ব্রডব্যান্ডের সংযোগও এভাবে শেয়ার করে ব্যবহার করা যাবে

রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে লোকাল নেটওয়ার্কের কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ

কয়েকটি কম্পিউটার লোকাল নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত থাকলে উইন্ডোজের বিল্টইন রিমোট ডেস্কটপের সাহায্যে অন্য যেকোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এজন্য অবশ্য উক্ত কম্পিউটারকে রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় থাকতে হবে।
রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় করতে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System এ ক্লিক করুন তাহলে System Properties আসবে। এবার Remote ট্যাব থেকে Allow users to connect remotely to this computer চেক করুন। তাহলে এই কম্পিউটারের সকল এ্যাডমিনিষ্টেটর ইউজার স্বাভাবিকভাবে রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে ঢুকতে পারবে। আর আপনি যদি অনান্য কোন ইউজারকে রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের অনুমতি দিতে চান তাহলে Select Remote Users… বাটনে ক্লিক করে Add… বাটনে ক্লিক করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করে Select Users ডায়ালগ বক্স থেকে Find Now বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচে থেকে পছন্দের ইউজার নির্বাচন করে সবগুলো উইন্ডো Ok করে শেষ করুন।
এবার নেটওয়ার্কের যে কোন কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ঢোকার জন্য Start Menu\Programs\Accessories\Communications এর Remote Desktop Connection এ ক্লিক করুন (অথবা রানে গিয়ে mstsc লিখে এন্টার করুন) তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো আসবে। এবার আপনি যে কম্পিউটারে ঢুকতে চান সেই কম্পিউটারের আইপি এড্রেস লিখে Connect বাটনে ক্লিক (এন্টার চাপুন) করুন। তাহলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। (রিমোট কম্পিউটার যদি বন্ধ থাকে বা রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় না থাকে তাহলে Remote Desktop Disconnection ম্যাসেজ আসবে।) আর সব ঠিক মত থাকলে Log On to Windows আসবে। এখানে আপনি ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Ok বটিনে ক্লিক (এন্টার চাপলে) করলে লগইন হবে। এখন আপনি স্বাভাবিকভাবে উক্ত কম্পিউটারের সকল কাজ (এমনকি বন্ধও) করতে পারবেন।
আপনি যদি আপনার নিজের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোকে রিমোট কম্পিউটারে শেয়ার হিসাবে দেখতে চান তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো থেকে Options>> বাটনে ক্লিক করে Local Resource থেকে Disk drives এ চেক করুন।

ওয়ার্ড ২০০৭ হতে আপনার ব্লগ সাইটে সরাসরি পোস্ট করুন।

এ কাজটি করার জন্য অফিস বাটনে ক্লিক করে Publish হতে Blog এ ক্লিক করুন।এবার Manage Accounts এ ক্লিক করুন।

এবার New তে ক্লিক করুন। Bolg এর লিস্ট হতে wordpress সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন। Blog post URL এর এই আংশে আপানার ব্লগ সাইট এর এড্রেস টাইপ করুন। যেমন: microqatar.wordpress.com । এবার আপনার সাইট একাউন্ট এর লগইন ইউজার নেইম এবং পারওয়ার্ড দিন। OK বাটনে ক্লিক করুন।

এবার আপনি যা লিখতে চান তা টাইপ করুন। টাইটেল অংশে টাইটেল টাইপ করুন। insert Category তে ক্লিক করে ক্যাটাগরী ফিল্ড সংযোগ করুন। যে ক্যাটাগরীতে পোস্ট করতে চান সেটি নির্ধারন করুন।
এবার Publish বাটনে ক্লিক করুন।
[আমার ব্লগ সাইটে এই পোস্টটা ( ইমেজসহ)এই পদ্ধতি ব্যবহার করে করা। ]

Winamp এর জন্য নিজস্ব স্কীন তৈরি করুন

winamp এর মন মাতানো স্কীন তেরি করার অনেক থার্ডপাটি সফটওয়্যার পাওয়া যায়। যা দিয়ে আপনি আপনার winamp এর চেহরা সুরতকে বদলে দিতে পারেন। কিন্তু আমি আজ আপনাদের যেটি জানাতে যাচ্ছি সেটি হল কিভাবে এইসব থার্ডপাটি ( স্কীন মেকার) সফট ব্যবহার না করে শুধু মাত্র পেইন্ট বা ফটোশপ  দিয়ে এর বেইস স্কীন তৈরি করা।

আসুন শুরু করি

  • ১। প্রথমে ফটোশপ অপেন করুন।
  • ২। file হতে new তে ক্লিক করুন এবং width 276 and height 118 pixels নির্ধারন করে বাকি সব সেটিং চিত্রের মত রেখে ok বাটনে ক্লিক করুন।
    newwinamp.JPG
  • ৩। এবার আপনি ফটোশপ এর ওয়ার্ক এরিয়াতে ইচ্ছামত ড্রংয়িং করুন বা কোন ইমেজ অপেন করে সেটিকে আপনার ওয়ার্কএরিয়াতে যুক্ত করুন।
  • ৪। file মেনুতে হতে save as ক্লিক করুন  এবং file name text box  এ main টাইপ করুন ফাইলের নাম হিসাবে, format এর হতে BMP নির্ধারন করে save এ ক্লিক করুন। এবার BMP options  হতে file format এর windows এবং depth হতে 16  বা 24 bit নির্ধারন করে ok তে ক্লিক করুন। ফটোশপ বন্ধ করুন।
  • ৫। এবার আপনার তৈরিকৃত main ( BMP ) format এর ফাইলটি কপি করে   C:\Program Files\Winamp\Skins ফোল্ডটার টি অপেন করে নতুন একটা ফোল্ডার নিজের নামে তৈরু করুন। এবার নতুন তৈরি করা ফোল্ডারের ভিতর আপনার main ফাইলটি পেস্ট করুন।winampclick.jpg
  • ৬। এখন winamp  চালু করে মেনুতে ক্লিক করুন। উক্ত মেনু হতে skin হতে আপনার নতুন তৈরি করা স্কীন টিতে ক্লিক করুন।

ক্যালেন্ডার তৈরি করুন – ইলাস্ট্রেটর দিয়ে

আজকে দেখবো কিভাবে ইলাসট্রেটর ব্যবহার করে ক্যালেন্ডার তৈরি করা যায়।কাজটি এম এস ওর্য়াডেও করা যায়।সমস্যা হল ওয়ার্ডে করে আপনি তা প্রিন্টিং বা অন্যকোন মিডিয়াতে ব্যবহার করতে পারবেন না। যেমন ধরুন, আপনার তৈরি কৃত ক্যালেন্ডারটি ডেস্কটপ ওয়ালপেপার হিসাবে ব্যবহার করতে চাইলে তা সম্ভব না কিংবা প্রিংন্ট ( চার কালারের) মিডিয়াতে ব্যবহার করতে চান, তাও সমস্যার সৃষ্টি করবে।
এই টিউটোরিয়ালটি ইলাসট্রেটর সি এস (ভার্শন১১) এর উপর ভিত্তি করে বর্ণনা করা হয়েছে।
প্যাচাল বাদ, কাজে আসি
১। এডব ইলাসট্রেটর সি এস চালু করুন।File মেনু হতে new তে ক্লিক করুন।Artboard A4 , Units Inches এবং color mode CMYK Color নির্ধারন করে OK করুন।

২। টুলস বক্স এর rectangle এ ক্লিক করুন। এবার Art board বা ওয়ার্কস্পেস এ একটা ক্লিক করুন। rectangle এর তৈরির অনশন হতে width 4 এবং Height 3 inch টাইপ করে OK তে ক্লিক করুন।

৩। rectangle টি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় টেক্স প্যালেট এ আসুন ( টেক্স প্যালেট না থাকলে, কী বোর্ড হতে Ctrl+T কীদ্বয় একত্রে চাপুন )। এবার set the font size হতে 24 নির্ধারন করুন।

৪। টুলবক্স হতে টাইপিং টুল একবার ক্লিক করে, Rectangle এর top and right প্রান্তের কর্ণারে একটি ক্লিক করুন।

ক্লিক করার পরে Rectangle টি নিম্নের চিত্রের ন্যায় পাওয়া যাবে।

এই অবস্থায় টুলবক্স এর সিলেকশন টুলটি তে ক্লিক করুন এবং Type মেনু হতে Area Type Options এ ক্লিক করুন।

Rows এ Number= 6, Gutter = 0 In এবং Columns এ Number= 7, Gutter = 0 In মান নির্ধারন করে OK তে ক্লিক করুন।
৫। টুল বক্স হতে টাইপ টুল এ ক্লিক করে rectangle এর প্রথম সেল এ ক্লিক করুন। Sa টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন, এতে করে কার্সার ২য় সেল এ আসবে, ২য় সেল এ Su টাইপ করে পুনরায় এন্টার প্রেস করুন। একই প্রক্রিয়ায় Mo, Tu, We, Th, Fr টাইপ করে নিন। এবার এন্টার প্রেস করে ২য় Row তে কার্সার নিয়ে আসুন। ২০০৯ সালের ১লা জানুয়ারী হবে বৃহস্পতি বারে, এ জন্য পরপর পাচটি এন্টার প্রেস করে কার্সার Th এর নিচে , অর্থাৎ ২য় row এর ৬নং সেল এ নিয়ে আসুন । এবার 01 টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন, 02 টাইপ করে পুনরায় এন্টার প্রেস করুন। একই নিয়মে 30 পর্যন্ত টাইপ করে নিন নিম্নের চিত্রের মতো করে।কার্সার ২য় Row এর প্রথম সেল এ রাখুন এবং 31 টাইপ করুন।

৬।এবার সিলেকশন টুলস এ ক্লিক করে , উক্ত rectangle টি কে কী বোর্ড এর alt কী চেপে ধরে ড্রাগ করে এর নিচে ড্রাপ করুন।

ফ্রেবুয়ারীর ১ তারিখ শুরু হবে রবিবার হতে , এজন্য প্রথমে 31 নম্বারটি মুছে ফেলুন। এবার কার্সারটিকে 01 এর আগে রেখে পরপর চারবার কীবোর্ড এর ব্যাকস্পেস কী প্রেস করুন। শেষের দিকের 28 পর্যন্ত রেখে বাকি গুলো ডিলিট করে দিন।

এবার পূর্বের নিয়মে কী বোর্ডএর alt কী চেপে ধরে ড্রাগ এবং ড্রপের মাধ্যমে আরো দশ মাসের তৈরি করে নিন।
নম্বার সিরিয়ালকে আগে আনতে নম্বার এর আগে কার্সার রেখে ব্যাকস্পেস এবং সিরিয়ালকে পিছনে দিকে নিয়া আসার জন্য নম্বার এর আগে কার্সার রেখে এন্টার চাপতে হবে। এখানে মূল বিষয়টাই হলো এটা।
(চলবে………………………………..)

!!! রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াই সম্পূর্ণ ফ্রি পিসি-টু-মোবাইল কল !!!

রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াই পুরোপুরি ফ্রি আপনার পিসি থেকে মোবাইলে কল করতে চান। হ্যাঁ সম্ভব। কেবল মাত্র নাম্বার টাইপ করুন। আর ডায়াল বাটনে ক্লিক করুন। ফোন পৌঁছে যাবে আপনার কাংখিত ব্যক্তির নিকট। কোন জটিল ব্যাপার নয় কেবল আপনার ব্রাউজারের এড্রেস বারে গিয়ে www.evaphone.com টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। মোবাইল নাম্বার টাইপ করার বক্স আসবে। এখানে কাংখিত নাম্বার টাইপ করুন যেমন 88011994429xx । এবার ডায়াল বাটনে ক্লিক করুন।
তবে দু:খের বিষয় হচ্ছে দৈনিক একটার বেশী কল করতে পারবেন না। তবুও মাগনা পাইলে আলকাতরাও ভালা।

150 টিরও বেশি সার্চ ইন্জিনে সাবমিট করুন আপনার ওয়েবসাইট সম্পূর্ণ ফ্রি

এর আগের টিউন গুলোতে আমি সহজে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি ও ফ্রি ডোমেইন নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এখন কথা হচ্ছে ওয়েবসাইট শুধু তৈরি করলেই কাজ শেষ নয়। আপনার সাইটটি সার্চ ইন্জিনে আসতে হবে। আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়াতে হবে। কারন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটের প্রান। এক্ষেত্রে সার্চ ইন্জিনের ভূমিকা অতুলনীয়। সার্চ ইন্জিনে আপনার সাইট সাবমিট করা থাকলে সার্চ ইন্জিন তা সহজে খুঁজে বের করেত পারে। গুগল, ইয়াহু বা এম,এস.এন সার্চ ইন্জিনের তালিকায় প্রথমে থাকলেও ইন্টারনেটে অজানা প্রায় 1000 এর বেশি সার্চ ইন্জিন রয়েছে। এসব সার্চ ইন্জিনে একে একে আপনার সাইট সাবমিট করা যেমনী কষ্টসাধ্য তেমনী সময়ের অপচয়। তাই একটি সাইট ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করূন 150 টিরও বেশি সার্চ ইন্জিনে। ব্রাউজ করুন http://websitesubmit.hypermart.net/freesubmit.htm । এখানে ফ্রিতে আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন। যে সমস্ত সাইটে আপনার ইউ.আর.এল সাবমিট হয়েছে তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে একটি নিচ্শিতকরন ম্যাসেজ আসবে। সব শেষে আপনার কাছে একটি মেইল আসবে। মেইলটিতে ক্লিক করে ওয়েবসাবমিট নিশ্চিত করুন।

ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ফোরাম

অনলাইনে সামাজিক সাইটগুলো এখন বেশ জনপ্রিয়। এর মধ্যে ফোরাম অন্যতম। তবে বাংলাতে ফোরাম খুব বেশী নেই। বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত সম্পূর্ণ ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ফোরাম হচ্ছে প্রজন্ম ফোরাম। ভার্চুয়াল জগতের বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষিদের এক মিলনমেলা বলা যায় এই ফোরামকে। বাংলাদেশী ছাড়াও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু সদস্য আছে এই ফোরামে। এছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশী সদস্যদের সংখ্যাও কম নয়। কিছুদিন আগে ঢাকাতে ফোরামের সদস্যেরা গেট-টুগেদারের মাধ্যমে একে অন্যের সাথে পরিচিত হয়েছিলো। অনুষ্ঠানে প্রবাসী সদস্যদের জন্য লাইভ টেলিকাষ্টের (ইয়াহু ভিডিও চ্যাটিং এর মাধ্যমে) ব্যবস্থা ছিলো। প্রজন্ম ফোরামে সাহিত্য-সংস্কৃতি, খেলাধুলা, অর্থনীতি, রাজনীতি ও বর্তমান প্রোপট, বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, পড়াশোনা, উচ্চশিক্ষা ও কর্মজীবন, রোমাঞ্চ, দৈনন্দিন, বিবিধ এবং হাসির বাক্স ইত্যাদি বিভাগ এবং এগুলো সাব বিভাগ রয়েছে। ফোরামের মডারেটরদরে সার্বণিক তত্তাবধানে ফোরামটি পরিচালিত হয়। সব ধরণের অশ্লিলতা এবং ধর্ম ও রাজনৈতিক বিতর্কিত বিষয়ে আলোচনা করা এখানে নিষিদ্ধ। তবে গঠনমূলত আলোচনা-সমালোচনা করা যাবে সকল বিষয়ের উপরেই। বর্তমানে ফোরামে ১৫০০ এর বেশী সদস্য আছে এবং প্রায় ৬৫০০ টপিকের উপরে ৭০০০০ বেশী আলোচনা হয়েছে। ফোরামের মূল ঠিকানা http://forum.projanmo.com গিয়ে বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে।

বিনামূল্যে তৈরি করুন আপনার প্রতিষ্ঠানের ফোরাম

আপাতদৃষ্টিতে ব্লগ এবং ফোরামকে এক মনে হলেও এ দুয়ের মধ্যে রয়েছে কিছু মৌলিক পার্থক্য। যেমন, ব্লগ মূলত একজন মানুষের মুক্তকণ্ঠে কথা বলার একটি উন্মুক্ত স্থান। এখানে একজন ব্লগার তার নিজের ইচ্ছেমতো যেকোন বিষয়ে লিখতে পারে। এখানে সে লিখতে পারে তার দেশভাবনা, তার চিন্তাধারা, তার মুক্তমনের কথা, কিংবা শুধুই নিজের জীবনী। এখানে তার ব্লগের ভিজিটররা তাদের মতামত ব্যক্ত করতে পারেন। এই মতামত ইচ্ছে করলে সংশ্লিষ্ট ব্লগার মুছেও ফেলতে পারেন, রাখতেও পারেন। এটা পুরোপুরিই নির্ভর করে ঐ ব্লগারের স্বাধীন ইচ্ছার উপর। অন্যদিকে একটি ফোরাম হচ্ছে একটি আলোচনা বোর্ডের মত। এখানে নির্দিষ্ট কিছু বিভাগ থাকবে যেখানে আপনি সংশ্লিষ্ট যেকোন বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে পারেন। এটি একটি উন্মুক্ত বিতর্ককেন্দ্র বলা যেতে পারে। এখানে থাকতে পারে হাজারো মানুষের হাজারো মন্তব্য। এছাড়া ফোরামে উত্থাপিত প্রত্যেকটি বিষয়ের একটি থ্রেড থেকে যায়। অর্থাৎ, একটি ফোরামকে তুলনা করা যেতে পারে একটি বিতর্কভিত্তিক সাইট হিসেবে যেখানে একটি ব্লগকে তুলনা করা যেতে পারে ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক জার্নাল, চিন্তাধারা, সংবাদ কিংবা স্রেফ জার্নাল।

তৈরি করুন নিজস্ব ওয়েবসাইট, বিনামূল্যে (Updated)

ওয়েবসাইট বর্তমান প্রজন্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ওয়েবসাইটের কোনো বিকল্প নেই। একটি ওয়েবসাইট আপনার প্রতিষ্ঠানকে পরিচিত করাতে পারে সমগ্র বিশ্বের সাথে অন্য যে কোনো উপায়ের চেয়ে দ্রুত ও সহজে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির এই প্রজন্মে ওয়েবসাইটই পারে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্যাদি সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে। ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য ওয়েবসাইট। এসব সাইটের একেকটি একেক ধরনের উদ্দেশ্যে তৈরি। এগুলোর কোনোটা ব্যক্তিগত, কোনোটা প্রাতিষ্ঠানিক। ইচ্ছা করলে আপনিও আপনার প্রতিষ্ঠানের কিংবা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। তবে আমরা জানি ওয়েবসাইট তৈরি করা একটি ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার। প্রথমে আপনার সাইটের জন্য প্রয়োজন হবে নিজস্ব নাম যাকে ডোমেইন বলা হয়ে থাকে। এই ডোমেইনটি আপনাকে কিনতে হবে। এখানেই শেষ নয়।

ফ্রি হোস্টিয়া ব্যবহার করে একটি ব্লগ তৈরি করলাম, আপনিও করুন – বিনামূল্যে!

ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরিতে আগ্রহী মানুষের অভাব নেই। জরিপ করলে দেখা যাবে অধিকাংশ মানুষই ওয়েবসাইট বা ব্লগ খুলছেন অনলাইন থেকে কিছু বাড়তি আয়ের আশায়। আর দশজনের মতো আমিও ব্যতিক্রম নই। ব্যক্তিগতভাবে আমি অধিক আগ্রহী ব্লগিংয়ের প্রতি। ওয়ার্ডপ্রেস আমার প্রথম পছন্দ। উল্লেখ্য, আমাদের সবার প্রিয় টেকটিউনসও ওয়ার্ডপ্রেস ইঞ্জিনে তৈরি। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হলে প্রয়োজন হয় একটি ডোমেইন ও হোস্টিং। এছাড়া বিনামূল্যের ওয়ার্ডপ্রেসে বিজ্ঞাপন বসানো যায় না। এতো টাকা পাবো কোথায়? তাছাড়া টাকা দিয়ে ব্লগ তৈরি করার মতো মানুষ বাংলাদেশে কমই আছেন। তাই বলে কি প্রচেষ্টা থেমে থাকবে? প্রচেষ্টা থেমে থাকেনি। ব্লগিং চলেছে এবং চলছে গুগল ব্লগ তথা ব্লগস্পটে। ব্যক্তিগতভাবে ব্লগস্পট আমার ততোটা পছন্দ না যদিও একে ইচ্ছেমতো কাস্টোমাইজ করা যায়। তবে এরচেয়ে ওয়ার্ডপ্রেসের কাস্টোমাইজেশন অনেক সহজ এবং সহস্রাধিক প্লাগ-ইন ব্যবহার করে ওয়ার্ডপ্রেসে তৈরি ব্লগকে অসাধারণ রূপ দেয়া সম্ভব যদি শুধুমাত্র ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটি অন্য কোন হোস্টিংয়ে হোস্ট করে থাকেন।
ডোমেইন ক্রয় করা বা হোস্টিং ক্রয় করা আমার মতো অনেকের পক্ষেই হয়তো সম্ভব হবে না। তাই বলে কি ইচ্ছেটাকে দমন করে রাখবেন? আর রাখলেই বা কতো দিন আর রাখবেন? তাই আমি দিচ্ছি সল্যুশন। ফ্রি হোস্টিয়া ডট কম। ২৫০ মেগাবাইট স্টোরেজ সম্পন্ন এই বিনামূল্যের হোস্টিং কোম্পানিটি আপনাকে সহজ ও দ্রুততার সঙ্গে ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, দ্রুপাল ইত্যাদি ইচ্ছেমতো ইঞ্জিন ইন্সটল করে ব্যবহার করার সুবিধা দিয়ে থাকে। গতকাল সেই সুবিধার অংশ হিসেবেই আমি ফ্রি হোস্টিয়ায় তৈরি করেছি আমার একটি ব্লগ যা ওয়ার্ডপ্রেস ইঞ্জিন ব্যবহার করে তৈরি। ফ্রি হোস্টিয়ার সুবিধাগুলো এক নজরে জেনে নেয়া যাক:
  • ২৫০ মেগাবাইট ওয়েবসাইট স্টোরেজ।
  • ৬ গিগাবাইট ব্যান্ডউইথ।
  • ৩টি পপ-থ্রি ইমেইল।
  • ১টি মাইএসকিউএল ডাটাবেস।
  • ১টি মাত্র ক্লিকেই স্ক্রিপ্ট তথা ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, দ্রুপাল ইত্যাদি ইন্সটল করে নেয়ার সুবিধা।
  • কোন বিজ্ঞাপন নেই। অর্থাৎ ফ্রি হোস্টিয়া আপনার ওয়েব সাইটে কোন বিজ্ঞাপন বসাবে না। তবে আপনি চাইলে অ্যাডসেন্স বা এজাতীয় বিজ্ঞাপন বসিয়ে আয় করতে পারেন।
এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি দ্রুততম সময়ে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ইঞ্জিন ব্যবহার করে ব্লগসাইট তৈরি করতে পারেন। প্রথমেই ফ্রি হোস্টিয়ার সাইটে গিয়ে নিচের বাম দিক থেকে "চকলেট" প্যাকেজে ক্লিক করুন। তারপর স্ক্রিনে চকলেট প্যাকেজের যাবতীয় তথ্যাদি প্রদর্শিত হবে। সেখান থেকে "টেক ইট নাও" বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনার সামনে রেজিস্ট্রেশন ফরম উপস্থাপিত হবে।
উপস্থাপিত ফরমের প্রথম ধাপে কোন পরিবর্তন না করাই শ্রেয়। চাইলে Pre Installed Script drop-down menu থেকে পছন্দসই স্ক্রিপ্ট তথা ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, মুভেবল টাইপ, দ্রুপাল ইত্যাদি নির্বাচন করতে পারেন। যেহেতু আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, সেহেতু এখানে ওয়ার্ডপ্রেস সিলেক্ট করুন।
Add a domain name to host এর পর সাবডোমেইন চেকবক্স সিলেক্ট করুন এবং আপনার ওয়েবসাইটটির যে ঠিকানা চান, সেটা দিন।
দ্বিতীয় ধাপে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরণ করুন এবং continue করুন। তারপর আপনার ইমেইলে পরবর্তী ত্রিশ মিনিটের মধ্যে একসঙ্গে দু'টি ইমেইল আসবে। প্রথমটি ওয়ার্ডপ্রেস সম্বন্ধীয়। দ্বিতীয়টি ফ্রিহোস্টিয়া সম্বন্ধীয়। Continue বাটনে প্রেস করার পর স্ক্রিনে লক্ষ্য করুন একটি ইউজারনেম আপনাকে দেয়া হবে। সতর্কতার সঙ্গে আপনার ইউজারনেম এবং অর্ডার আইডি কোথাও লিখে রাখুন। ইমেইল আসলে সেখান থেকে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন। লগইন করার পর একাউন্ট অপশন থেকে পছন্দসই একটি পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করে নিন।
একইভাবে আপনি আপনার সাইটের (ওয়ার্ডপ্রেস) অ্যাডমিন প্যানেলে প্রবেশের জন্যও ইউজার নেম admin এবং একটি পাসওয়ার্ড পাবেন। সেটা দিয়ে আপনার ওয়ার্ডপ্রেসে লগইন করুন এবং তারপর সেটিংস থেকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার সাইটের ঠিকানা যদি হয় http://aisajib.freehostia.com, তাহলে এর অ্যাডমিন প্যানেল হবে http://aisajib.freehostia.com/wp-admin.php
ব্যস, আপনার নতুন ব্লগসাইট তৈরি। এবার আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করছেন অন্য একটি সার্ভারে হোস্ট করে। অর্থাৎ, এখন থেকে আপনি অ্যাডসেন্স ব্যবহার করতে পারবেন আপনার ব্লগে। সেইসঙ্গে উপভোগ করতে পারবেন ব্যবহারবান্ধব ওয়ার্ডপ্রেস প্রশাসনিক প্যানেল (অ্যাডমিন প্যানেল)

থিম আপলোড

ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল ও ব্যবহার শুরু করার পর থিম নিয়ে ভেজালে পড়ে যান অনেকেই । বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করেন। তাদের জন্য সহজ একটি পদ্ধতি বলে দিচ্ছি। ফ্রিহোস্টিয়া থেকে প্রেরিত ইমেইলে আপনার এফটিপি একাউন্টের তথ্য দেয়া আছে। এই সাইটে ঢুকে সেই তথ্য তথা ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন। তারপর এই ঠিকানায় যান wp-content/themes। অর্থাৎ, থিমস ফোল্ডারে যান। এবার নতুন ব্রাউজারে ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য থিম ডাউনলোড করুন। গুগলে সার্চ করলে অসংখ্য ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস থিম পাবেন আপনি। সেই থিমটি সম্পূর্ণ ফোল্ডারসহ আপলোড করে দিন wp-content/themes ফোল্ডারে। এবার ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড থেকে Design > Themes এ গেলেই নতুন থিমটি নির্বাচন করার অপশন পাবেন।

উল্লেখ্য বিষয়াবলি

ফ্রি হোস্টিয়া ২৫০ মেগাবাইট স্পেস বিনামূল্যে অফার করে। তবে আপনাকে প্রতি বছর নবায়ন তথা রিনিউ করতে হবে আপনার একাউন্ট। অন্যথায় রিনিউ না করার কারণে আপনার সাইটটি বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। সুতরাং, কবে আপনার সাইটটি রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই তারিখ নোট করে রাখুন এবং ঠিক এক বছর পর তা নবায়ন করে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করুন আপনার ওয়েবসাইটকে।

ব্লক করা সাইট গুলো , আন ব্লক করুন

কোন কোন দেশে বা আই এস পি তে বিশেষ কিছু কারনে কোন কোন সাইট ব্লক করে রাখা হয়। যখনই আপনি ব্রাউজারে ব্লক করা কোন সাইট অপেন করতে চান , তখন তা ব্লক দেখায়। এই সব ব্লক খোলার জন্য অনেকে থার্ড পার্টি সফট ব্যবহার করে থাকেন। যেমন, hotspot sheild, hide ip ইত্যাদি।
আজ আমি আপনাদের এমন একটা সাইট এর সন্ধান দিচ্ছি যা দিয়ে সরাসরি যে কোন ব্লক করা সাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারবেন।

http://www.microqatar.co.cc [ অতিরিক্ত ব্যান্ডউইড ব্যবহারের ফলে আমার উক্ত ফ্রী হোস্টিং করা সাইটটি সাসপেন্ড করা হয়েছে। আপনি চাইলে আপনার সাইটে তা হোস্ট করুন, তবে আপনার হোস্টিং এ Php এর cUrl  ফাংশনটি এনাবল থাকতে হবে। ]
কাতারে প্রচুর সাইট ব্লক করা। তাই বাধ্য হয়ে আমাকে প্রক্সি  ব্যবহার করতে হয়।
আপডেট: http://metroaq.site90.com/p ট্রাই করে দেখুন।
আপনি চাইলেও এই সাইট হোস্ট করতে পারেন। glypeproxy হতে আপনি পক্সির স্ক্রীপ্ট টা ডাউনলোড করে নিজেই এটা করতে পারেন।